ঢাকা , বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৩০শে আগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানী

টাকা বিদেশে পাচার নয় প্রমোশনাল খাতে খরচ হয়েছেঃ এনামুল হক মুজুমদার

  • মোঃ আবুল হাছান
  • আপডেট সময় ০৯:৪৮:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩
  • ৫৩৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির সদস্য এনামুল হক মুজুমদার বলেছেন, ডেসটিনি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ  থেকে ছয় সদস্যের একটি  তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় ২০১২ সালে। যে কমিটির একজন সদস্য হিসাবে আমরা একটি অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছিলাম। আজকে সেই রিপোর্টের উপর একটি সামারি উপস্থাপন করেছি। তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) অডিট এন্ড ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টে যে আর্থিক অনিয়ম পেয়েছিলাম সেই বিষয়ের উপর এটি উপস্থাপন করেছি। এইগুলো এক খাতে ( কোম্পানি) থেকে অন্য খাতে স্থানান্তর হয়েছে। বিদেশে টাকা পাচারের বিষয়ে আমরা কিছু বলিনি। 

আজ সোমবার (২১ আগস্ট  ) ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন মামলার শুনানী শেষে আগামী ৩০ আগস্ট পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেন।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আদালতে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি ( পাবলিক প্রসিকিউটর ) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডেরে বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ছিল।
রাজধানীর মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন আজ ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় মুখর ছিল-দৈনিক ডেসটিনি

দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে আজ সাক্ষী ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির সদস্য এনামুল হক মুজুমদার।

এনামুল হক মুজুমদার বলেন, ডেসটিনি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ২০১২ সালে ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। যে কমিটির একজন সদস্য হিসাবে আমরা একটি অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছিলাম। আজ সেই রিপোর্টের উপর একটি সামারি উপস্থাপন করেছি।  তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) অডিট এন্ড ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টে যে আর্থিক অনিয়ম পেয়েছিলাম সেই বিষয়টার একটি ব্যাখ্যা দিয়েছি। তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) বিষয়টি অনেক পুরাতন কি বলেছিলাম সকল কিছু মনে নেই। তবে একটি সামারি বলতে পারি আমরা তিন হাজার সাতশত আটানব্বই কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেন খুঁজে পেয়েছিলাম। এইগুলো এক খাতে থেকে অন্য খাতে স্থানান্তর হয়েছে।

তিনি আরও বলেন তারা (ডেসটিনি গ্রুপের) অতিরিক্ত প্রমোশনাল খরচ দেখিয়েছে। ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড এর কিছু অনিয়ম ছিল। আমরা বিদেশে টাকা পাচাররের বিষয়ে কিছু বলিনি। আজকে আমার স্টেটমেন্টে শেষ হয়নি । জবানবন্দি শেষ হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ যেটা জানতে চেয়েছে সেটা শেষ হয়েছে। এখন আসামি পক্ষ কতদিন জেরা করবে সেটা তাদের ব্যাপার।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড এর মামলার শুনানীতে কোম্পানি পক্ষের আইনজীবি এহসানুল হক সমাজীর পক্ষে আইনজীবি মাসুদ বলেন,আজকে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির তিনজন সাক্ষী উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল । কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ একজন সাক্ষী আনতে সক্ষম হয়েছেন। আমাদের সিনিয়র পারসন এহসানুল হক সমাজী অসুস্থ থাকায় উনি আসতে পারেন নাই।

উনারা (এনামুল হক মুজুমদার ) তদন্তকালীন সময়ে একটি রিপোর্ট দাখিল করেছেন । রিপোর্ট স্টাডির ব্যাপার আছে, আমরা স্টাডি করে দেখব যে এই রিপোর্টে কি আছে। তার উপর ভিত্তি করে পরবর্তী শুনানীতে আমাদের সিনিয়রের মাধ্যেমে জেরার কার্যক্রম শুরু করব। অর্থাৎ আমাদের সিনিয়র এহসানুল হক সমাজীর জেরার কাজটি সম্পন্ন করবেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির ছয় জনের একজন হচ্ছেন এনামুল হক মুজুমদার। তিনি তদন্তকালীন সময়ে দুটি রিপোর্ট দাখিল করেছেন। একটি প্রাইমারী রিপোর্ট আর একটি ফাইনাল রিপোর্ট। ওই রিপোর্টের কন্টেন্ট কি আছে ? কি কি ধরনের ট্রানজেকশন দেখানো হয়েছে ?

তিনি যে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট দাখিল করেছেন এটাতে আমাদের ফাইন্ডিংআছে। এই গুলো দেখে হয়তো আমরা পরবর্তী তারিখে জেরা করব। আজকে আমাদের সিনিয়রের আবশ্যকতা ছিলনা।  জেরার বিষয়টা সিনিয়রই করবেন।যেহেতু উনারা অনেক দিন যাবত সাক্ষী নিয়ে আসেন না।

 মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ।
মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় মুখর

আজ শুনানীতে আদালতে উপস্থিত ছিলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, পরিচালক ফারাহ দিবা।

ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়।

রাজধানীর কলাবাগান থানায় এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুই মামলায় মোট চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। দুই মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৫৩। ডেসটিনি-২০০০ লিঃ এর এমডি মোহাম্মদ রফিকুল আমিনসহ ১২ জনের নাম দুটি মামলাতেই রয়েছে।

আসামিদের মধ্যে আগে থেকেই কারাগারে আছেন মোহাম্মদ হোসেন ও মোহাম্মদ রফিকুল আমিন, ফারাহ দিবাহ। এই মামলায় জামিনে আছেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাবেক সেনাপ্রধান লেঃ জেনারেল হারুন-অর রশিদ ।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

৩০শে আগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানী

টাকা বিদেশে পাচার নয় প্রমোশনাল খাতে খরচ হয়েছেঃ এনামুল হক মুজুমদার

আপডেট সময় ০৯:৪৮:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩

বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির সদস্য এনামুল হক মুজুমদার বলেছেন, ডেসটিনি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ  থেকে ছয় সদস্যের একটি  তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় ২০১২ সালে। যে কমিটির একজন সদস্য হিসাবে আমরা একটি অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছিলাম। আজকে সেই রিপোর্টের উপর একটি সামারি উপস্থাপন করেছি। তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) অডিট এন্ড ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টে যে আর্থিক অনিয়ম পেয়েছিলাম সেই বিষয়ের উপর এটি উপস্থাপন করেছি। এইগুলো এক খাতে ( কোম্পানি) থেকে অন্য খাতে স্থানান্তর হয়েছে। বিদেশে টাকা পাচারের বিষয়ে আমরা কিছু বলিনি। 

আজ সোমবার (২১ আগস্ট  ) ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন মামলার শুনানী শেষে আগামী ৩০ আগস্ট পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেন।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আদালতে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি ( পাবলিক প্রসিকিউটর ) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডেরে বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ছিল।
রাজধানীর মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন আজ ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় মুখর ছিল-দৈনিক ডেসটিনি

দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে আজ সাক্ষী ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির সদস্য এনামুল হক মুজুমদার।

এনামুল হক মুজুমদার বলেন, ডেসটিনি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ২০১২ সালে ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। যে কমিটির একজন সদস্য হিসাবে আমরা একটি অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছিলাম। আজ সেই রিপোর্টের উপর একটি সামারি উপস্থাপন করেছি।  তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) অডিট এন্ড ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টে যে আর্থিক অনিয়ম পেয়েছিলাম সেই বিষয়টার একটি ব্যাখ্যা দিয়েছি। তাদের (ডেসটিনি গ্রুপের) বিষয়টি অনেক পুরাতন কি বলেছিলাম সকল কিছু মনে নেই। তবে একটি সামারি বলতে পারি আমরা তিন হাজার সাতশত আটানব্বই কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেন খুঁজে পেয়েছিলাম। এইগুলো এক খাতে থেকে অন্য খাতে স্থানান্তর হয়েছে।

তিনি আরও বলেন তারা (ডেসটিনি গ্রুপের) অতিরিক্ত প্রমোশনাল খরচ দেখিয়েছে। ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড এর কিছু অনিয়ম ছিল। আমরা বিদেশে টাকা পাচাররের বিষয়ে কিছু বলিনি। আজকে আমার স্টেটমেন্টে শেষ হয়নি । জবানবন্দি শেষ হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ যেটা জানতে চেয়েছে সেটা শেষ হয়েছে। এখন আসামি পক্ষ কতদিন জেরা করবে সেটা তাদের ব্যাপার।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড এর মামলার শুনানীতে কোম্পানি পক্ষের আইনজীবি এহসানুল হক সমাজীর পক্ষে আইনজীবি মাসুদ বলেন,আজকে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির তিনজন সাক্ষী উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল । কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ একজন সাক্ষী আনতে সক্ষম হয়েছেন। আমাদের সিনিয়র পারসন এহসানুল হক সমাজী অসুস্থ থাকায় উনি আসতে পারেন নাই।

উনারা (এনামুল হক মুজুমদার ) তদন্তকালীন সময়ে একটি রিপোর্ট দাখিল করেছেন । রিপোর্ট স্টাডির ব্যাপার আছে, আমরা স্টাডি করে দেখব যে এই রিপোর্টে কি আছে। তার উপর ভিত্তি করে পরবর্তী শুনানীতে আমাদের সিনিয়রের মাধ্যেমে জেরার কার্যক্রম শুরু করব। অর্থাৎ আমাদের সিনিয়র এহসানুল হক সমাজীর জেরার কাজটি সম্পন্ন করবেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত কমিটির ছয় জনের একজন হচ্ছেন এনামুল হক মুজুমদার। তিনি তদন্তকালীন সময়ে দুটি রিপোর্ট দাখিল করেছেন। একটি প্রাইমারী রিপোর্ট আর একটি ফাইনাল রিপোর্ট। ওই রিপোর্টের কন্টেন্ট কি আছে ? কি কি ধরনের ট্রানজেকশন দেখানো হয়েছে ?

তিনি যে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট দাখিল করেছেন এটাতে আমাদের ফাইন্ডিংআছে। এই গুলো দেখে হয়তো আমরা পরবর্তী তারিখে জেরা করব। আজকে আমাদের সিনিয়রের আবশ্যকতা ছিলনা।  জেরার বিষয়টা সিনিয়রই করবেন।যেহেতু উনারা অনেক দিন যাবত সাক্ষী নিয়ে আসেন না।

 মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ।
মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় মুখর

আজ শুনানীতে আদালতে উপস্থিত ছিলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, পরিচালক ফারাহ দিবা।

ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়।

রাজধানীর কলাবাগান থানায় এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুই মামলায় মোট চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। দুই মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৫৩। ডেসটিনি-২০০০ লিঃ এর এমডি মোহাম্মদ রফিকুল আমিনসহ ১২ জনের নাম দুটি মামলাতেই রয়েছে।

আসামিদের মধ্যে আগে থেকেই কারাগারে আছেন মোহাম্মদ হোসেন ও মোহাম্মদ রফিকুল আমিন, ফারাহ দিবাহ। এই মামলায় জামিনে আছেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাবেক সেনাপ্রধান লেঃ জেনারেল হারুন-অর রশিদ ।