ঢাকা , বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হামলায় আহত ১০

বিএম কলেজ দখলে নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা

বরিশালে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকাল ১০টায় সরকারি ব্রজমোহন কলেজে কোটা বহাল রাখার দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।

মিছিল শেষে কলেজের অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান ও ইংরেজিসহ কয়েকটি বিভাগে গিয়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের মারধর করেন। ছাত্রলীগের হামলায় ১০ শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

বিষয়টি মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে বরিশাল নগরীর বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে এসে সড়ক অবরোধ করেন। এরপর তারা সরকারি ব্রজমোহন কলেজের অভ্যন্তরে মিছিল সহকারে প্রবেশ করে ছাত্রলীগকে ধাওয়া দেন। ছাত্রলীগ তখন দেশীয় অস্ত্রসহ কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের পাল্টা ধাওয়া করে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। পরে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা পুরো ক্যাম্পাস দখলে নেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগকে ধাওয়া করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিলেও তারা বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিয়ে মাঝেমধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করছেন। তবে এখনো ক্যাম্পাস দখলে রেখেছেন কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীরা।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) উপ-কমিশনার আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা ক্যাম্পাসে রয়েছি। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকতে বলেছি।

হামলায় আহত ১০

বিএম কলেজ দখলে নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা

আপডেট সময় ০২:৫৮:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

বরিশালে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকাল ১০টায় সরকারি ব্রজমোহন কলেজে কোটা বহাল রাখার দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।

মিছিল শেষে কলেজের অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান ও ইংরেজিসহ কয়েকটি বিভাগে গিয়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের মারধর করেন। ছাত্রলীগের হামলায় ১০ শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

বিষয়টি মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে বরিশাল নগরীর বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে এসে সড়ক অবরোধ করেন। এরপর তারা সরকারি ব্রজমোহন কলেজের অভ্যন্তরে মিছিল সহকারে প্রবেশ করে ছাত্রলীগকে ধাওয়া দেন। ছাত্রলীগ তখন দেশীয় অস্ত্রসহ কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের পাল্টা ধাওয়া করে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। পরে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা পুরো ক্যাম্পাস দখলে নেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগকে ধাওয়া করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিলেও তারা বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিয়ে মাঝেমধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করছেন। তবে এখনো ক্যাম্পাস দখলে রেখেছেন কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীরা।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) উপ-কমিশনার আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা ক্যাম্পাসে রয়েছি। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকতে বলেছি।