ঢাকা , রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
কোথায় রয়েছে এই প্রকৃতির দান

বুক ভরে শুষে নিন পৃথিবীর দূষণমুক্ত নির্মল বাতাস

  • ডেসটিনি ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:৩৬:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

সুস্থ পরিবেশ এবং নির্মল বাতাসের খোঁজ করেন সকলেই। তবে কোথায় গেলে মিলবে এই নির্মল বাতাস। দক্ষিণ সাগরকে বেছে নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে এখানেই মিলেছে পৃথিবীর নির্মল বাতাস। কিন্তু কেন এখানেই এই ধরণের একটি পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

এর প্রধান কারণ হল এখানে মানুষের অভাব। এখানে সামান্য জনবসতি রয়েছে। ফলে এখানে কোনও কারখানার ধোঁয়া, দূষণ নেই। প্রকৃতি যেন এখানে নিজেকে মেলে ধরতে পেরেছে এই পরিবেশের জন্যেই। এখানকার বাতাসের ধুলো অতি সহজেই সমুদ্রের বুকে বিলিন হয়ে যায়। বিশুদ্ধ বাতাস তৈরি করতে যা প্রয়োজন তা এখানে অতি সহজেই তৈরি হয়। এখানে মেঘ এবং বৃষ্টি এই পরিবেশ তৈরি করতে কোনও কৃপণতা করে না।

তবে এখানেই শেষ নয়, দক্ষিণ সাগর পৃথিবীতে এমন একটি স্থান যেখানে বাতাসে মেঘের পরিমান সবথেকে বেশি। এখানে ঘনঘন বৃষ্টি হয়। ফলে তাপমাত্রা সর্বদাই খুব বেশি হতে পারে না। এখানকার মাটিও কখনই দূষণের গ্রাসে যেতে পারে না। বাতাসের মধ্যে থাকা জলের কণা এখানকার মাটিকে দূষিত হতে দেয় না। সুস্থ পরিবেশে বুক ভরে বাতাস নিতে হলে এই পরিবেশের থেকে উপযুক্ত কিছুই হতে পারে না।

দক্ষিণ সাগরের এই বৃষ্টির কারণেই এখানে পরিবেশ দূষণ হতে পারে না। ফলে পৃথিবীর সুস্থ বাতাস এখান থেকেই মেলে। যেমনভাবে ওয়াশিং মেশিন জামাকাপড়কে কেচে দেয় তেমনি এখানকার বৃষ্টি পরিবেশ দূষণকে দূর করে। এই পরিবেশের মজা নিতে হলে অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ সীমান্তে আপনাকে যেতে হবে। তবেই কিছুটা হলেও বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবেন। পুরোটা না হলেও দক্ষিণ সাগরের নির্মল বাতাস এখানে কিছুটা পাবেন।

কোথায় রয়েছে এই প্রকৃতির দান

বুক ভরে শুষে নিন পৃথিবীর দূষণমুক্ত নির্মল বাতাস

আপডেট সময় ০৫:৩৬:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সুস্থ পরিবেশ এবং নির্মল বাতাসের খোঁজ করেন সকলেই। তবে কোথায় গেলে মিলবে এই নির্মল বাতাস। দক্ষিণ সাগরকে বেছে নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে এখানেই মিলেছে পৃথিবীর নির্মল বাতাস। কিন্তু কেন এখানেই এই ধরণের একটি পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

এর প্রধান কারণ হল এখানে মানুষের অভাব। এখানে সামান্য জনবসতি রয়েছে। ফলে এখানে কোনও কারখানার ধোঁয়া, দূষণ নেই। প্রকৃতি যেন এখানে নিজেকে মেলে ধরতে পেরেছে এই পরিবেশের জন্যেই। এখানকার বাতাসের ধুলো অতি সহজেই সমুদ্রের বুকে বিলিন হয়ে যায়। বিশুদ্ধ বাতাস তৈরি করতে যা প্রয়োজন তা এখানে অতি সহজেই তৈরি হয়। এখানে মেঘ এবং বৃষ্টি এই পরিবেশ তৈরি করতে কোনও কৃপণতা করে না।

তবে এখানেই শেষ নয়, দক্ষিণ সাগর পৃথিবীতে এমন একটি স্থান যেখানে বাতাসে মেঘের পরিমান সবথেকে বেশি। এখানে ঘনঘন বৃষ্টি হয়। ফলে তাপমাত্রা সর্বদাই খুব বেশি হতে পারে না। এখানকার মাটিও কখনই দূষণের গ্রাসে যেতে পারে না। বাতাসের মধ্যে থাকা জলের কণা এখানকার মাটিকে দূষিত হতে দেয় না। সুস্থ পরিবেশে বুক ভরে বাতাস নিতে হলে এই পরিবেশের থেকে উপযুক্ত কিছুই হতে পারে না।

দক্ষিণ সাগরের এই বৃষ্টির কারণেই এখানে পরিবেশ দূষণ হতে পারে না। ফলে পৃথিবীর সুস্থ বাতাস এখান থেকেই মেলে। যেমনভাবে ওয়াশিং মেশিন জামাকাপড়কে কেচে দেয় তেমনি এখানকার বৃষ্টি পরিবেশ দূষণকে দূর করে। এই পরিবেশের মজা নিতে হলে অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ সীমান্তে আপনাকে যেতে হবে। তবেই কিছুটা হলেও বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবেন। পুরোটা না হলেও দক্ষিণ সাগরের নির্মল বাতাস এখানে কিছুটা পাবেন।