ঢাকা , শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রেফতার হওয়া প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিচার দাবি করলেন স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতা

সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিচার দাবি করে ফেসবুকে কমেন্ট করেছে তার এলাকার এক আওয়ামীলীগ নেতা। ওই নেতার নাম সহোরাব হোসেন বাবু। তিনি মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউপির ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মনতলা।

আজ সোমবার (১৬ই সেপ্টেম্বর) স্থানীয় আবুল হোসেন সবুজ নামে এক সাংবাদিক সাবেক প্রতিমন্ত্রীর গ্রেফতারের দুঃখ প্রকাশ করে ফেইসবুকে পোস্ট দিলেও ওই আওয়ামীলীগ নেতা প্রতিমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিচার দাবি করেছেন।

ওই আওয়ামীলীগ নেতা লেখেন,-“ভাই এই লোকটার জন্য আমাদের মনতলাতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কলেজ কিন্তু হয়নাই। ওনার জন্য আজ মাধবপুর আওয়ামী লীগের দুর্দশা তাই ওনার বিচার হওয়ার দরকার।”

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একজন আওয়ামীলীগ নেতা জানান,মাহবুব আলী ভাইয়ের এই দুঃসময়ে এভাবে আঘাত করে পোস্ট না দিলেও তিনি পারতেন। অন্তত নিজ দলের লোকদের সাথে এভাবে কথা বলা উচিত নয়। তার ক্ষমতার সময়ে কেউ তো এমন সমালোচনা করেনি।

এ ব্যাপারে জানতে আওয়ামীলীগ নেতা সহোরাব হোসেন বাবুকে ফোন দেয়া হলেও তার সাথে যোগাযোগ করে উঠা সম্ভব হয়নি।

মধুখালীতে পূজা উদযাপন পরিষদের প্রস্তুতিমূলক সভা 

গ্রেফতার হওয়া প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিচার দাবি করলেন স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতা

আপডেট সময় ০৮:৩৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিচার দাবি করে ফেসবুকে কমেন্ট করেছে তার এলাকার এক আওয়ামীলীগ নেতা। ওই নেতার নাম সহোরাব হোসেন বাবু। তিনি মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউপির ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মনতলা।

আজ সোমবার (১৬ই সেপ্টেম্বর) স্থানীয় আবুল হোসেন সবুজ নামে এক সাংবাদিক সাবেক প্রতিমন্ত্রীর গ্রেফতারের দুঃখ প্রকাশ করে ফেইসবুকে পোস্ট দিলেও ওই আওয়ামীলীগ নেতা প্রতিমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিচার দাবি করেছেন।

ওই আওয়ামীলীগ নেতা লেখেন,-“ভাই এই লোকটার জন্য আমাদের মনতলাতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কলেজ কিন্তু হয়নাই। ওনার জন্য আজ মাধবপুর আওয়ামী লীগের দুর্দশা তাই ওনার বিচার হওয়ার দরকার।”

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একজন আওয়ামীলীগ নেতা জানান,মাহবুব আলী ভাইয়ের এই দুঃসময়ে এভাবে আঘাত করে পোস্ট না দিলেও তিনি পারতেন। অন্তত নিজ দলের লোকদের সাথে এভাবে কথা বলা উচিত নয়। তার ক্ষমতার সময়ে কেউ তো এমন সমালোচনা করেনি।

এ ব্যাপারে জানতে আওয়ামীলীগ নেতা সহোরাব হোসেন বাবুকে ফোন দেয়া হলেও তার সাথে যোগাযোগ করে উঠা সম্ভব হয়নি।