ঢাকা , রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
Logo ট্রাভেল পাস নিয়ে ভারতে থাকার চেষ্টায় আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীরা Logo নান্দিনা শেখ আনোয়ার হোসাইন  কলেজে বিশ্ব শিক্ষক দিবস Logo দুর্গাপুরে পানিবন্দী মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ Logo সাইটুলা সার্বজনীন দূর্গামন্দির পরিদর্শন Logo মণিরামপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত Logo সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরীর চিরবিদায় Logo মাধবপুর ছাত্রদের উপর হামলা ও ভাংচুর এর মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার  Logo ক্যানেলগুলো ভরাট হওয়ার কারণে রূপগঞ্জের তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী  Logo মধুখালীতে নামধারী সাংবাদিক জুয়েল শরীফ ও রকিবুলের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের মানববন্ধন  Logo বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়ার দাবিতে দুর্গাপুরে সিপিবি’র বিক্ষোভ

কয়েল-অ্যারোসল ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

মশা তাড়ানোর জন্য কয়েল ও অ্যারোসল ব্যবহারের প্রচলন ব্যাপক হলেও এটি স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এতে সৃষ্ট স্বাস্থ্য-ঝুঁকি সম্পর্কে অনেকেই সচেতন নন।

গবেষণায় দেখা গেছে, কয়েলের ধোঁয়া সিগারেটের ধোঁয়ার মতোই ক্ষতিকর। কয়েল থেকে যে ধোঁয়া নির্গত হয়, তাতে কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য ক্ষতিকর গ্যাস থাকে। অনেক অ্যারোসল পণ্যে থাকা ডাইমিথাইল ফাথলেট এবং পাইরেথ্রিনস জাতীয় রাসায়নিকগুলো দীর্ঘমেয়াদে স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব ফেলে। তাছাড়া ঘরের ভেতরে এ ধরনের স্প্রে ব্যবহারে দীর্ঘক্ষণ ধরে বাতাসে বিষাক্ত কণা ভাসতে থাকে। এটি শিশু, বয়স্ক ও শ্বাসজনিত সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য আরও বেশি বিপজ্জনক।

কয়েলের ধোঁয়া ও অ্যারোসলের রাসায়নিক পদার্থ শ্বাসনালীর প্রদাহ, হাঁপানি, এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত সমস্যার কারণ হতে পারে।

ত্বক ও চোখের জ্বালা
অ্যারোসল স্প্রে চোখ ও ত্বকে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে, যা অ্যালার্জির মতো প্রতিক্রিয়া ঘটায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি
কয়েল পোড়ানোর ধোঁয়ায় থাকা রাসায়নিক পদার্থ দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কয়েল
স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা
অ্যারোসলের বিষাক্ত কণা স্নায়ুতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা স্নায়বিক ব্যাধি সৃষ্টি করতে পারে।

নিরাপদ বিকল্প
মশা তাড়ানোর জন্য মশারি, প্রাকৃতিক তেল বা বৈদ্যুতিক মশা তাড়ানোর যন্ত্র ব্যবহার করে এই স্বাস্থ্য-ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।

ট্রাভেল পাস নিয়ে ভারতে থাকার চেষ্টায় আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীরা

কয়েল-অ্যারোসল ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

আপডেট সময় ০৬:৫০:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মশা তাড়ানোর জন্য কয়েল ও অ্যারোসল ব্যবহারের প্রচলন ব্যাপক হলেও এটি স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এতে সৃষ্ট স্বাস্থ্য-ঝুঁকি সম্পর্কে অনেকেই সচেতন নন।

গবেষণায় দেখা গেছে, কয়েলের ধোঁয়া সিগারেটের ধোঁয়ার মতোই ক্ষতিকর। কয়েল থেকে যে ধোঁয়া নির্গত হয়, তাতে কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য ক্ষতিকর গ্যাস থাকে। অনেক অ্যারোসল পণ্যে থাকা ডাইমিথাইল ফাথলেট এবং পাইরেথ্রিনস জাতীয় রাসায়নিকগুলো দীর্ঘমেয়াদে স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব ফেলে। তাছাড়া ঘরের ভেতরে এ ধরনের স্প্রে ব্যবহারে দীর্ঘক্ষণ ধরে বাতাসে বিষাক্ত কণা ভাসতে থাকে। এটি শিশু, বয়স্ক ও শ্বাসজনিত সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য আরও বেশি বিপজ্জনক।

কয়েলের ধোঁয়া ও অ্যারোসলের রাসায়নিক পদার্থ শ্বাসনালীর প্রদাহ, হাঁপানি, এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত সমস্যার কারণ হতে পারে।

ত্বক ও চোখের জ্বালা
অ্যারোসল স্প্রে চোখ ও ত্বকে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে, যা অ্যালার্জির মতো প্রতিক্রিয়া ঘটায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি
কয়েল পোড়ানোর ধোঁয়ায় থাকা রাসায়নিক পদার্থ দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কয়েল
স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা
অ্যারোসলের বিষাক্ত কণা স্নায়ুতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা স্নায়বিক ব্যাধি সৃষ্টি করতে পারে।

নিরাপদ বিকল্প
মশা তাড়ানোর জন্য মশারি, প্রাকৃতিক তেল বা বৈদ্যুতিক মশা তাড়ানোর যন্ত্র ব্যবহার করে এই স্বাস্থ্য-ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।