ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জে রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি আলম গ্রেফতার

রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি আলম গ্রেফতার।

রাজধানী ঢাকা’র শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি আলমকে (৩০) মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা থেকে আটক করা হয়েছে।

আজ বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে আটকের বিষয়ে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ সিনি. সহকারী পুলিশ সুপার ও সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এর তাপস কর্মকার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেন।

এর আগে গেল মঙ্গলবার রাত ১০ টার দিকে উপজেলার সানবাড়ী চার রাস্তার মোড় এলাকা থেকে রনি আলমকে আটক করা হয়। রনি আলম ঢাকার শ্যামপুর থানার উত্তর জুরাইন এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি।

প্রেস রিলিজ সূত্রে জানা গেছে, ৪ আগস্ট সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা রাম দা, হকি স্টিক, লোহার রড, লাঠি-সোটা ইত্যাদিসহ বিভিন্ন প্রকার অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন জুরাইন এলাকায় এস. আহমেদ সিএনজি পাম্পে ব্যাপক ভাঙচুর করে। এতে আনুমানিক এক কোটি আট লক্ষ পঁচিশ হাজার টাকার ক্ষতি সাধন করা হয়। এছাড়াও সন্ত্রাসীদের ভাংচুরে বাধা প্রদান করায় উক্ত পাম্পে ম্যানেজারসহ একাধিক কর্মচারীদের মারধর করে জখম করে চলে যায়।

পরবর্তীতে উক্ত পাম্পের ম্যানেজার মো. খাইরুল আলম (৫০) স্থানীয় লোকজনদের সহযোগিতায় পাম্পের আগুন নিভিয়ে আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। পরবর্তীতে পাম্পের মালিক ও ম্যানেজার বিভিন্ন সিসি টিভির ফুটেজ যাচাই-বাছাই করে আসামিদের চিহ্নিত করে রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আটক রনি আলমসহ ৪৮ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরো ১০০ থেকে ১৫০ জন নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে ০১টি মামলা দায়ের করেন।

মুন্সীগঞ্জে রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি আলম গ্রেফতার

আপডেট সময় ০৯:১৮:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

রাজধানী ঢাকা’র শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি আলমকে (৩০) মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা থেকে আটক করা হয়েছে।

আজ বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে আটকের বিষয়ে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ সিনি. সহকারী পুলিশ সুপার ও সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এর তাপস কর্মকার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেন।

এর আগে গেল মঙ্গলবার রাত ১০ টার দিকে উপজেলার সানবাড়ী চার রাস্তার মোড় এলাকা থেকে রনি আলমকে আটক করা হয়। রনি আলম ঢাকার শ্যামপুর থানার উত্তর জুরাইন এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি।

প্রেস রিলিজ সূত্রে জানা গেছে, ৪ আগস্ট সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা রাম দা, হকি স্টিক, লোহার রড, লাঠি-সোটা ইত্যাদিসহ বিভিন্ন প্রকার অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন জুরাইন এলাকায় এস. আহমেদ সিএনজি পাম্পে ব্যাপক ভাঙচুর করে। এতে আনুমানিক এক কোটি আট লক্ষ পঁচিশ হাজার টাকার ক্ষতি সাধন করা হয়। এছাড়াও সন্ত্রাসীদের ভাংচুরে বাধা প্রদান করায় উক্ত পাম্পে ম্যানেজারসহ একাধিক কর্মচারীদের মারধর করে জখম করে চলে যায়।

পরবর্তীতে উক্ত পাম্পের ম্যানেজার মো. খাইরুল আলম (৫০) স্থানীয় লোকজনদের সহযোগিতায় পাম্পের আগুন নিভিয়ে আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। পরবর্তীতে পাম্পের মালিক ও ম্যানেজার বিভিন্ন সিসি টিভির ফুটেজ যাচাই-বাছাই করে আসামিদের চিহ্নিত করে রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আটক রনি আলমসহ ৪৮ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরো ১০০ থেকে ১৫০ জন নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে ০১টি মামলা দায়ের করেন।