ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি-জামায়াতসহ ২২ দলের মতামত চেয়েছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন

নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থপনা সংস্কার কমিশন ২২টি রাজনৈতিক দলের কাছে মতামত চেয়েছে। এই ২২টি রাজনৈতিক দলই নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধিত। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সব অংশীজনের মতামত নেবে তারা।

সূত্রগুলো জানিয়েছে, বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ২২টি দল ও জোটের কাছে সংস্কার কমিশন মতামত চেয়ে চিঠি দিয়েছে। এজন্য আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দল রয়েছে ৪৭টি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতৃত্বাধীন জোটভুক্তদের কাছে মতামত চাওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, আমরা আইন-কানুন গভীরভাবে পর্যালোচনা করছি। ১৭-১৮টি মিটিং করেছি। আমাদের অগ্রগতি নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা কিছু মতামত পেয়েছি। গণমাধ্যমের মতামতও নেবো। তবে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের দরকার নেই বলে মনে করেন তিনি।

সুশাসনের জন্য নাগরিক কমিটি-সুজন সম্পাদক আরও বলেন, অনেক ধরনের মতামত আছে। এক্ষেত্রে অনেক মতামত বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা সংশ্লিষ্ট কমিশনের সঙ্গে বসবো।

গত তিন অক্টোবর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। এক্ষেত্রে ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার সুপারিশ জমা দেবে এই কমিশন।

দায়িত্ব নেওয়ার পর কমিশন গত ২২ অক্টোবর নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে নাগরিক সমাজকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা কমিশনের ফেসবুকের মাধ্যমে মতামত জানাতে অনুরোধ করে।

বিএনপি-জামায়াতসহ ২২ দলের মতামত চেয়েছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন

আপডেট সময় ১০:০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪

নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থপনা সংস্কার কমিশন ২২টি রাজনৈতিক দলের কাছে মতামত চেয়েছে। এই ২২টি রাজনৈতিক দলই নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধিত। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সব অংশীজনের মতামত নেবে তারা।

সূত্রগুলো জানিয়েছে, বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ২২টি দল ও জোটের কাছে সংস্কার কমিশন মতামত চেয়ে চিঠি দিয়েছে। এজন্য আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত দল রয়েছে ৪৭টি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতৃত্বাধীন জোটভুক্তদের কাছে মতামত চাওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, আমরা আইন-কানুন গভীরভাবে পর্যালোচনা করছি। ১৭-১৮টি মিটিং করেছি। আমাদের অগ্রগতি নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা কিছু মতামত পেয়েছি। গণমাধ্যমের মতামতও নেবো। তবে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের দরকার নেই বলে মনে করেন তিনি।

সুশাসনের জন্য নাগরিক কমিটি-সুজন সম্পাদক আরও বলেন, অনেক ধরনের মতামত আছে। এক্ষেত্রে অনেক মতামত বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা সংশ্লিষ্ট কমিশনের সঙ্গে বসবো।

গত তিন অক্টোবর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। এক্ষেত্রে ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার সুপারিশ জমা দেবে এই কমিশন।

দায়িত্ব নেওয়ার পর কমিশন গত ২২ অক্টোবর নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার বিষয়ে নাগরিক সমাজকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ই-মেইল, ওয়েবসাইট বা কমিশনের ফেসবুকের মাধ্যমে মতামত জানাতে অনুরোধ করে।