ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রুল জারি করেন আদালত

রিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের সাত দাবি

সাত দফা দাবিতে সমাবেশ করছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদ।

আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ শুরু হয়।

সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে– নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন, চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়া; কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যটারিচালিত যানবাহন আধুনিকায়ন করা; ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশাসহ নিহত এবং আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধে চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; সব শ্রমিকের জন্য আর্মি রেটে রেশন, পেনশন ও বিনামূল্যে চিকিৎসা ব্যবস্থা করা।

গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা। এতে আটকা পড়ে নারায়ণগঞ্জ ও নকশিকাঁথা নামে দুটি কমিউটার ট্রেন।

এছাড়া বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বিক্ষোভকারীরা জানান, হাইকোর্ট থেকে অটোরিকশা বন্ধের যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা প্রত্যাহার করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত অটোরিকশা চালানোর অনুমতি না দেওয়া হবে, ততক্ষণ কর্মসূচি চলবে।

গত ১৯ নভেম্বর বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে রুল জারি করেন আদালত। হাইকোর্টের আদেশের পরদিন থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা।

রুল জারি করেন আদালত

রিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের সাত দাবি

আপডেট সময় ১২:৩৫:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

সাত দফা দাবিতে সমাবেশ করছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদ।

আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ শুরু হয়।

সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে– নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন, চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়া; কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যটারিচালিত যানবাহন আধুনিকায়ন করা; ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশাসহ নিহত এবং আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধে চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; সব শ্রমিকের জন্য আর্মি রেটে রেশন, পেনশন ও বিনামূল্যে চিকিৎসা ব্যবস্থা করা।

গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা। এতে আটকা পড়ে নারায়ণগঞ্জ ও নকশিকাঁথা নামে দুটি কমিউটার ট্রেন।

এছাড়া বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বিক্ষোভকারীরা জানান, হাইকোর্ট থেকে অটোরিকশা বন্ধের যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা প্রত্যাহার করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত অটোরিকশা চালানোর অনুমতি না দেওয়া হবে, ততক্ষণ কর্মসূচি চলবে।

গত ১৯ নভেম্বর বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে রুল জারি করেন আদালত। হাইকোর্টের আদেশের পরদিন থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা।