ঢাকা , শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে কারিগরি সহায়তা দিতে চায় জাতিসংঘ

অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে কারিগরি সহায়তা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ আগ্রহের কথা জানান ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস।

বৈঠকের পর গোয়েন লুইস সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন জানাতে আমরা এসেছি। অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে কারিগরি বিষয়ে কিভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এটি প্রাথমিক বৈঠক। আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করব এবং সহযোগিতা বাড়াব।

তিনি বলেন, আমরা সত্যিই আনন্দিত যে কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীনতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং তাদের প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। সিইসি জানিয়েছেন, তিনি কমিশনের স্বাধীনতা এবং নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে গোয়েন লুইস বলেন, নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কথা হয়নি। এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, যা অন্তর্বর্তী সরকার নেবে। তিনি বলেন, সিইসি জানিয়েছেন, তারা স্বাধীনতা এবং নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমি মনে করি, একটি সম্পূর্ণ স্বাধীন নির্বাচন কমিশন এমন একটি বিষয় যা আমরা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করি।

নির্বাচন কমিশন সচিব শফিউল আজিম জানান, নির্বাচনে সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যেমন: অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কারিগরি সহায়তা বা প্রশিক্ষণ প্রদান, কমিশনের অন্যান্য প্রয়োজন মেটানো। এ বিষয়ে তারা কাজ করতে আগ্রহী।

অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে কারিগরি সহায়তা দিতে চায় জাতিসংঘ

আপডেট সময় ১০:৩৮:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে কারিগরি সহায়তা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ আগ্রহের কথা জানান ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস।

বৈঠকের পর গোয়েন লুইস সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন জানাতে আমরা এসেছি। অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে কারিগরি বিষয়ে কিভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এটি প্রাথমিক বৈঠক। আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করব এবং সহযোগিতা বাড়াব।

তিনি বলেন, আমরা সত্যিই আনন্দিত যে কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীনতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং তাদের প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। সিইসি জানিয়েছেন, তিনি কমিশনের স্বাধীনতা এবং নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে গোয়েন লুইস বলেন, নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কথা হয়নি। এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, যা অন্তর্বর্তী সরকার নেবে। তিনি বলেন, সিইসি জানিয়েছেন, তারা স্বাধীনতা এবং নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমি মনে করি, একটি সম্পূর্ণ স্বাধীন নির্বাচন কমিশন এমন একটি বিষয় যা আমরা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করি।

নির্বাচন কমিশন সচিব শফিউল আজিম জানান, নির্বাচনে সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যেমন: অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কারিগরি সহায়তা বা প্রশিক্ষণ প্রদান, কমিশনের অন্যান্য প্রয়োজন মেটানো। এ বিষয়ে তারা কাজ করতে আগ্রহী।