ঢাকা , সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :

৩ দিন পর বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ

পঞ্চগড় সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩৬) মরদেহ তিনদিন পর দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত ৯টায় পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এরপর, বুধবার (১২ মার্চ) সকালে জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে নিহতের পরিবার।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা গেছে, কূটনৈতিক যোগাযোগ ও পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ ফেরত আনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। পরে, আইনি প্রক্রিয়া শেষে ভারতের রাজগঞ্জ থানার পুলিশ মরদেহ তেঁতুলিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

মরদেহ হস্তান্তরের সময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার পরিদর্শক অনুপম মজুমদার এবং তেঁতুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নরেশ চন্দ্র দাস উপস্থিত ছিলেন। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তার বড় ভাই মোস্তফা কামাল মরদেহ গ্রহণ করেন।

এর আগে, ৮ মার্চ (শনিবার) ভোরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার ভিতরগড় ইউনিয়নের সুইডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আল আমিন।

নিহতের পরিবার ও বিজিবি সূত্রে জানা যায়, ভিতরগড় সীমান্তের ৭৪৪/৭ এস নম্বর পিলারের কাছাকাছি ভারতের অভ্যন্তরে ভাটপাড়া এলাকায় ভারতীয় ৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা তাকে গুলি করেন। পরে, বিএসএফ মরদেহ নিয়ে যায়।

আল আমিন পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের জিন্নাতপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম সুরুজ আলী। পেশায় তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানা গেছে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রিটেনে প্রথমবারের মতো ভেড়ার দেহে বার্ড ফ্লু ভাইরাস শনাক্ত

৩ দিন পর বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ

আপডেট সময় ০১:৫৯:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

পঞ্চগড় সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩৬) মরদেহ তিনদিন পর দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত ৯টায় পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে বিজিবি ও বিএসএফের উপস্থিতিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এরপর, বুধবার (১২ মার্চ) সকালে জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে নিহতের পরিবার।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা গেছে, কূটনৈতিক যোগাযোগ ও পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ ফেরত আনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। পরে, আইনি প্রক্রিয়া শেষে ভারতের রাজগঞ্জ থানার পুলিশ মরদেহ তেঁতুলিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

মরদেহ হস্তান্তরের সময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার পরিদর্শক অনুপম মজুমদার এবং তেঁতুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নরেশ চন্দ্র দাস উপস্থিত ছিলেন। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তার বড় ভাই মোস্তফা কামাল মরদেহ গ্রহণ করেন।

এর আগে, ৮ মার্চ (শনিবার) ভোরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার ভিতরগড় ইউনিয়নের সুইডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আল আমিন।

নিহতের পরিবার ও বিজিবি সূত্রে জানা যায়, ভিতরগড় সীমান্তের ৭৪৪/৭ এস নম্বর পিলারের কাছাকাছি ভারতের অভ্যন্তরে ভাটপাড়া এলাকায় ভারতীয় ৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা তাকে গুলি করেন। পরে, বিএসএফ মরদেহ নিয়ে যায়।

আল আমিন পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের জিন্নাতপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম সুরুজ আলী। পেশায় তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানা গেছে।