ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সিরাজগঞ্জে 

স্কুল ছাত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় এক শিক্ষার্থীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। উপজেলার পাঁচলিয়া বাজার সংলগ্ন জহুরুলের মার্কেটে মঙ্গলবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।’
এ ঘটনায় রাতেই মেয়েটির বাবা এক কিশোরের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও দুজনের বিরুদ্ধে সলঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন বলে ওই থানার ওসি মোকলেছুর রহমান জানান।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ধর্ষণের শিকার স্কুল ছাত্রী সলঙ্গা থানার আলোকদিয়ার গ্রামে নানার বাড়ি থেকে স্থানীয় একটি স্কুলে পড়াশুনা করে। গত ১৩ এপ্রিল একই স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী এক কিশোর মেয়েটিকে ফুসলিয়ে পাঁচলিয়া বাজার সংলগ্ন জহুরুলের মার্কেটে নিয়ে যায়। এরপর ওই মার্কেটের একটি কক্ষে তিনজন মিলে তাকে ধর্ষণ করে।’
প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হলে মেয়েটিকে উদ্ধারের পর প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সোমবার রাত ৩টার দিকে তাকে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসক রাকিবুল ইসলাম বলেন, “ধর্ষণের কারণে ওই স্কুল ছাত্রীর প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় তাকে দুই ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। তার দুইটি সেলাই লেগেছে।
“তবে বর্তমানে মেয়েটির শারীরিক অবস্থ শঙ্কামুক্ত রয়েছে এবং তাকে হাসপাতালে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”
ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে ওসি মোকলেছুর রহমান জানান।’
জনপ্রিয় সংবাদ

সিরাজগঞ্জে 

স্কুল ছাত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ

আপডেট সময় ০৮:১৬:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় এক শিক্ষার্থীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। উপজেলার পাঁচলিয়া বাজার সংলগ্ন জহুরুলের মার্কেটে মঙ্গলবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।’
এ ঘটনায় রাতেই মেয়েটির বাবা এক কিশোরের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও দুজনের বিরুদ্ধে সলঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন বলে ওই থানার ওসি মোকলেছুর রহমান জানান।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ধর্ষণের শিকার স্কুল ছাত্রী সলঙ্গা থানার আলোকদিয়ার গ্রামে নানার বাড়ি থেকে স্থানীয় একটি স্কুলে পড়াশুনা করে। গত ১৩ এপ্রিল একই স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী এক কিশোর মেয়েটিকে ফুসলিয়ে পাঁচলিয়া বাজার সংলগ্ন জহুরুলের মার্কেটে নিয়ে যায়। এরপর ওই মার্কেটের একটি কক্ষে তিনজন মিলে তাকে ধর্ষণ করে।’
প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হলে মেয়েটিকে উদ্ধারের পর প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সোমবার রাত ৩টার দিকে তাকে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসক রাকিবুল ইসলাম বলেন, “ধর্ষণের কারণে ওই স্কুল ছাত্রীর প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় তাকে দুই ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। তার দুইটি সেলাই লেগেছে।
“তবে বর্তমানে মেয়েটির শারীরিক অবস্থ শঙ্কামুক্ত রয়েছে এবং তাকে হাসপাতালে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”
ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে ওসি মোকলেছুর রহমান জানান।’