ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুরে ৪৫হাজার ইউক্ল্যাপ্টারর্স- আকাশমনি চারা ধ্বংস

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলা কৃষি অফিস কর্তৃক ধ্বংস করা হলো ৪৫হাজার ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি চারা। আজ  বুধবার দুপুরে উপজেলা কৃষি অফিস চত্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন।

এসময় উপজেলা কৃষি অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী, উপজেলা নার্সারী মালিক সমিতির সভাপতি খাইরুল ইসলাম খান,সহসভাপতি ফজলুল হকসহ বিভিন্ন নার্সারী মালিকগণসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছ, পরিবেশের জন্য হুমকি এবং রাক্ষুসী গাছ হিসেবে খ্যাত ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি চারা রোপণে সরকারিভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করে।

এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা কৃষি অফিস এই উপজেলার ২৯টি নার্সারী থেকে প্রাপ্ত ১লাখ ২৭হাজার চারা নিধনের পত্র প্রেরণ করেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রতি চারা ৪টাকা হারে প্রণোদনার মাধ্যমে ৪৫হাজার চারা নিধনের অনুমতি প্রদান করেন। উপজেলা নার্সারী মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক জানান, সরকারের নির্দেশনা মেনে ভবিষ্যতে আমরা এই জাতীয় চারা তৈরী ও বিক্রি থেকে বিরত থাকবো।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন উপস্থিত সকল নার্সারী মালিকসহ অন্যান্য সকলকে পরিবেশের ক্ষতিকর এসব চারা এখনো উপজেলার বিভিন্ন স্থানে আছে, তা নিজ উদ্যোগে ধ্বংস করাসহ সকল ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি গাছ কেটে ফেলার আহবান করেন। নচেৎ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন ।

এএস/

 

শেরপুরে ৪৫হাজার ইউক্ল্যাপ্টারর্স- আকাশমনি চারা ধ্বংস

আপডেট সময় ০৭:৩২:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলা কৃষি অফিস কর্তৃক ধ্বংস করা হলো ৪৫হাজার ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি চারা। আজ  বুধবার দুপুরে উপজেলা কৃষি অফিস চত্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন।

এসময় উপজেলা কৃষি অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী, উপজেলা নার্সারী মালিক সমিতির সভাপতি খাইরুল ইসলাম খান,সহসভাপতি ফজলুল হকসহ বিভিন্ন নার্সারী মালিকগণসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছ, পরিবেশের জন্য হুমকি এবং রাক্ষুসী গাছ হিসেবে খ্যাত ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি চারা রোপণে সরকারিভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করে।

এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা কৃষি অফিস এই উপজেলার ২৯টি নার্সারী থেকে প্রাপ্ত ১লাখ ২৭হাজার চারা নিধনের পত্র প্রেরণ করেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রতি চারা ৪টাকা হারে প্রণোদনার মাধ্যমে ৪৫হাজার চারা নিধনের অনুমতি প্রদান করেন। উপজেলা নার্সারী মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক জানান, সরকারের নির্দেশনা মেনে ভবিষ্যতে আমরা এই জাতীয় চারা তৈরী ও বিক্রি থেকে বিরত থাকবো।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন উপস্থিত সকল নার্সারী মালিকসহ অন্যান্য সকলকে পরিবেশের ক্ষতিকর এসব চারা এখনো উপজেলার বিভিন্ন স্থানে আছে, তা নিজ উদ্যোগে ধ্বংস করাসহ সকল ইউক্ল্যাপ্টারর্স ও আকাশমনি গাছ কেটে ফেলার আহবান করেন। নচেৎ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন ।

এএস/