ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হবে বিকেল ৫টায়।

আগামী পাঁচ বছরের জন্য তুরস্কে সরকার ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লক্ষ্যে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে দেশটিতে। দুই দশকের শাসনামলে এবারই সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় বোরবার সকাল আটটা থেকে শুরু হয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের এবারের নির্বাচনে নিবন্ধিত মোট ভোটারের সংখ্যা ৬ কোটি ৪১ লাখ। এদের মধ্যে ১৭ লাখ ৬০ হাজার প্রবাসী ভোটার এরইমধ্যে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

সুষ্ঠভাবে ভোটগ্রহণে দেশজুড়ে মোট ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৮৫টি ব্যালট বাক্স স্থাপন করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রত্যেক ভোটার দুটি ভোট দিচ্ছেন-একটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য এবং আরেকটি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচনের জন্য।

নির্বাচনে এরদোয়ানসহ প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মোট তিন জন। বাকি দুজন হলেন কামাল কিলিচদারোগলু ও সিনান ওগান।

তিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবেন তারা। নির্বাচনে মোট ২৪টি রাজনৈতিক দল অংশ নিয়েছে। পার্লামেন্টের ৬০০ আসনের বিপরীতে লড়াই করছেন ১৫১ স্বাধীন প্রার্থী।

গত ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন এরদোয়ান। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে এবার ছয়টি রাজনৈতিক দল জোট বেঁধেছে। আর এ জোটের নেতৃত্বে রয়েছেন কামাল কিলিচদারোগলু। তুরস্কের ইতিহাসে এর আগে কখনও এতগুলো দলকে এভাবে এক হতে দেখা যায়নি।

একাধিক জনমত জরিপ বলছে, তুরস্কের গান্ধী’খ্যাত কামাল কামাল কিলিচদারোগলু এরদোয়ানকে ক্ষমতাচ্যুত করে দিতে পারেন।

তুরস্কের নির্বাচনী বিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে একজন প্রার্থীকে এককভাবে ৫০ শতাংশ বা এর বেশি ভোট পেতে হবে। এমনটি যদি না হয় তাহলে যে দু’জন প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন তাদের মধ্যে দুই সপ্তাহ পর রানঅফ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে কামাল সমর্থকরা আশা করছেন, রানঅফ নয়- কালই এককভাবে ৫০ শতাংশ ভোট তিনি পাবেন।

সূত্র: আলজাজিরা,আনাদোলু এজেন্সি

 

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে

আপডেট সময় ০২:৩৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হবে বিকেল ৫টায়।

আগামী পাঁচ বছরের জন্য তুরস্কে সরকার ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লক্ষ্যে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে দেশটিতে। দুই দশকের শাসনামলে এবারই সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় বোরবার সকাল আটটা থেকে শুরু হয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের এবারের নির্বাচনে নিবন্ধিত মোট ভোটারের সংখ্যা ৬ কোটি ৪১ লাখ। এদের মধ্যে ১৭ লাখ ৬০ হাজার প্রবাসী ভোটার এরইমধ্যে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

সুষ্ঠভাবে ভোটগ্রহণে দেশজুড়ে মোট ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৮৫টি ব্যালট বাক্স স্থাপন করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রত্যেক ভোটার দুটি ভোট দিচ্ছেন-একটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য এবং আরেকটি পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচনের জন্য।

নির্বাচনে এরদোয়ানসহ প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মোট তিন জন। বাকি দুজন হলেন কামাল কিলিচদারোগলু ও সিনান ওগান।

তিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবেন তারা। নির্বাচনে মোট ২৪টি রাজনৈতিক দল অংশ নিয়েছে। পার্লামেন্টের ৬০০ আসনের বিপরীতে লড়াই করছেন ১৫১ স্বাধীন প্রার্থী।

গত ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন এরদোয়ান। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে এবার ছয়টি রাজনৈতিক দল জোট বেঁধেছে। আর এ জোটের নেতৃত্বে রয়েছেন কামাল কিলিচদারোগলু। তুরস্কের ইতিহাসে এর আগে কখনও এতগুলো দলকে এভাবে এক হতে দেখা যায়নি।

একাধিক জনমত জরিপ বলছে, তুরস্কের গান্ধী’খ্যাত কামাল কামাল কিলিচদারোগলু এরদোয়ানকে ক্ষমতাচ্যুত করে দিতে পারেন।

তুরস্কের নির্বাচনী বিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে একজন প্রার্থীকে এককভাবে ৫০ শতাংশ বা এর বেশি ভোট পেতে হবে। এমনটি যদি না হয় তাহলে যে দু’জন প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন তাদের মধ্যে দুই সপ্তাহ পর রানঅফ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে কামাল সমর্থকরা আশা করছেন, রানঅফ নয়- কালই এককভাবে ৫০ শতাংশ ভোট তিনি পাবেন।

সূত্র: আলজাজিরা,আনাদোলু এজেন্সি