ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
মামলার পরবর্তী শুনানী ১১ সেপ্টেম্বর

জব্দ তালিকার প্রয়োজনীয় আলামত জমা দিয়েছে দুদকঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি

  • মোঃ আবুল হাছান
  • আপডেট সময় ১১:২১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

মামলার পরবর্তী শুনানী ১১ সেপ্টেম্বর

দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেছেন,ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আজ আদালতে ২ জন স্বাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হয়েছে । আলামত জমা দিয়েছেন,উনারা জব্দ তালিকার স্বাক্ষী। জব্দ তালিকার যে আলামত এই আলামত উনারা উপস্থাপন করেছেন। এই আলামত তাদের জিম্মায় ছিল আজকে স্বাক্ষীগন স্বাক্ষ্য দিয়েছেন এবং জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেছেন।  

আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এর উপস্থিতে মামলার শুনানীর কার্যক্রম শুরু হয়। সকাল ১০ ঘটিকায় শুরু হয়ে ১১ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত আদালতের শুনানীর কার্যক্রমে বিরতি দেওয়া হয়। এরপর ১২ টা ৫মিনিটে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন মামলার শুনানী শুরু হয় । শুনানী শেষে মাননীয় আদালত আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেন।

এদিকে প্রতিবারের ন্যায় আজও শুনানীর সময় মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডেরে বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ছিল। ডেসটিনির বিনিয়োগকারীদের একটিই আশা–আগের মামলার ন্যায় এই মামলাটিও দ্রুত নিস্পত্তি হোক।

ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।
ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।

শুনানীর শুরুতে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন। আজ দুদকের ৩জন স্বাক্ষী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এরমধ্যে ২জন স্বাক্ষীর (আবু ইউসুফ মোঃ তোহা সাউথ ইস্ট ব্যাংক কাকরাইল শাখা ও মোঃ ইউনুছ আলী ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসলামী ব্যাংক (পি.এল.সি) স্বাক্ষ্য প্রদান করেন এবং তাদের জেরা সম্পন্ন করা হয়। এই ২ জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান শেষে তাদের জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেন।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড মামালার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর দৈনিক ডেসটিনিকে বলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আজ আদালতে ২ জন স্বাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হয়েছে । আলামত জমা দিয়েছেন,উনারা জব্দ তালিকার স্বাক্ষী। জব্দ তালিকার যে আলামত এই আলামত উনারা উপস্থাপন করেছেন। এই আলামত তাদের জিম্মায় ছিল আজকে স্বাক্ষীগন স্বাক্ষ্য দিয়েছেন এবং জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেছেন।

এই মামলার স্বাক্ষীর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন আজ মোট ১১ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহন শেষ হয়েছে । স্বাক্ষী কতজন আছে জানতে চাইলে বলেন আছে অনেক ২০০ এর উপরে স্বাক্ষী আছে। কতজন নেওয়া হবে ? তখন তিনি বলেন যাদের না নিলেই নয় এমন দেখে ১০০ জনের কাছাকাছি নেওয়া হবে। কবে মামলার রায় হবে জানতে চাইলে বলেন স্বাক্ষী শেষ হলেই মামলার রায় দিয়ে দিবেন মাননীয় আদালত। নিয়মিত ভাবে প্রতি সপ্তাহে ১দিন শুনানী অনুষ্ঠিত হচ্ছে । প্রতি শুনানীতে ২ জন  স্বাক্ষী আসছে এবং স্বাক্ষ্য গ্রহন হচ্ছে।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় কোম্পানি পক্ষে ব্যারিস্টার উজ্জ্বল কুমার ভোঁমিক ও সিনিয়র আইনজীবী এহসানুল হক সমাজীর পক্ষে ছিলেন এডভোকেট মাসুদ। তিনি বলেন আজকে উনারা ২জন স্বাক্ষী নিয়ে এসেছেন। তাদের স্বাক্ষ্য গ্রহন ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে। একজন স্বাক্ষী তাদের ব্যাংক একাউন্টের কিছু স্টেটম্যান্ট দিয়েছেন। আমরা জানতে চাইলাম আপনি যে স্টেটম্যান্ট টা তৈরী করেছেন ?

এই সম্পর্কে আপনি কি বিস্তারিত জানেন ? আমরা বলেছি উনি যেই এলাকার তিনি সেই এলাকার স্টেটম্যান্ট তৈরী করবেন। কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের স্টেটম্যান্ট উনি তৈরী করেছেন যেটার সম্পর্কে তার ধারনা নেই। সেই এলাকার রেফারেন্স দিয়ে তিনি দাখিল করেছেন। এই বিষয়ে কোন উত্তর তিনি দিতে পারেননি। উনাদের জন্য বিধিবদ্ধ যে আইন সেই আইনে বলা আছে যে,এর একটি সার্টিফাইড কপি জমা দিতে হবে কিন্তু উনারা দিতে পারেন নাই।

উনাদের হায়ার অথরিটি যে ভাবে বলেছেন সেইভাবে উনারা জমা দিয়েছেন। আজকে আমারা ৩জনের নামে জেরা করেছি একজনের নামে এডাপ্টেড হয়েছে। অর্থাৎ তারা জেরা কে সমর্থন করেছেন। আমরা মূলত লেঃ জেনারেল হারুন অর রশিদ,মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও মোহাম্মদ হোসেন এর নামে জেরা কররেছি এবং ফারাহ দিবার পক্ষে এডাপ্টেড করে নেওয়া হয়েছে।

ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।
ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।

আজ শুনানীতে আদালতে উপস্থিত ছিলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন,পরিচালক ফারাহ দিবা।

ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয় ।

রাজধানীর কলাবাগান থানায় এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুই মামলায় মোট চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। দুই মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৫৩। ডেসটিনি-২০০০ লিঃ এর এমডি মোহাম্মদ রফিকুল আমিনসহ ১২ জনের নাম দুটি মামলাতেই রয়েছে।

আসামিদের মধ্যে আগে থেকেই কারাগারে আছেন মোহাম্মদ হোসেন ও মোহাম্মদ রফিকুল আমিন, ফারাহ দিবাহ । এই মামলায় জামিনে আছেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাবেক সেনাপ্রধান লেঃ জেনারেল হারুন-অর রশিদ ।

 

মামলার পরবর্তী শুনানী ১১ সেপ্টেম্বর

জব্দ তালিকার প্রয়োজনীয় আলামত জমা দিয়েছে দুদকঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি

আপডেট সময় ১১:২১:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেছেন,ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আজ আদালতে ২ জন স্বাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হয়েছে । আলামত জমা দিয়েছেন,উনারা জব্দ তালিকার স্বাক্ষী। জব্দ তালিকার যে আলামত এই আলামত উনারা উপস্থাপন করেছেন। এই আলামত তাদের জিম্মায় ছিল আজকে স্বাক্ষীগন স্বাক্ষ্য দিয়েছেন এবং জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেছেন।  

আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এর উপস্থিতে মামলার শুনানীর কার্যক্রম শুরু হয়। সকাল ১০ ঘটিকায় শুরু হয়ে ১১ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত আদালতের শুনানীর কার্যক্রমে বিরতি দেওয়া হয়। এরপর ১২ টা ৫মিনিটে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যানটেশন মামলার শুনানী শুরু হয় । শুনানী শেষে মাননীয় আদালত আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেন।

এদিকে প্রতিবারের ন্যায় আজও শুনানীর সময় মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গন ডেসটিনি মাল্টি পারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডেরে বিনিয়োগকারীদের পদচারনায় পরিপূর্ণ ছিল। ডেসটিনির বিনিয়োগকারীদের একটিই আশা–আগের মামলার ন্যায় এই মামলাটিও দ্রুত নিস্পত্তি হোক।

ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।
ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।

শুনানীর শুরুতে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন। আজ দুদকের ৩জন স্বাক্ষী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এরমধ্যে ২জন স্বাক্ষীর (আবু ইউসুফ মোঃ তোহা সাউথ ইস্ট ব্যাংক কাকরাইল শাখা ও মোঃ ইউনুছ আলী ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসলামী ব্যাংক (পি.এল.সি) স্বাক্ষ্য প্রদান করেন এবং তাদের জেরা সম্পন্ন করা হয়। এই ২ জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান শেষে তাদের জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেন।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেড মামালার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর দৈনিক ডেসটিনিকে বলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় আজ আদালতে ২ জন স্বাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হয়েছে । আলামত জমা দিয়েছেন,উনারা জব্দ তালিকার স্বাক্ষী। জব্দ তালিকার যে আলামত এই আলামত উনারা উপস্থাপন করেছেন। এই আলামত তাদের জিম্মায় ছিল আজকে স্বাক্ষীগন স্বাক্ষ্য দিয়েছেন এবং জিম্মাকৃত আলামত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করেছেন।

এই মামলার স্বাক্ষীর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন আজ মোট ১১ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহন শেষ হয়েছে । স্বাক্ষী কতজন আছে জানতে চাইলে বলেন আছে অনেক ২০০ এর উপরে স্বাক্ষী আছে। কতজন নেওয়া হবে ? তখন তিনি বলেন যাদের না নিলেই নয় এমন দেখে ১০০ জনের কাছাকাছি নেওয়া হবে। কবে মামলার রায় হবে জানতে চাইলে বলেন স্বাক্ষী শেষ হলেই মামলার রায় দিয়ে দিবেন মাননীয় আদালত। নিয়মিত ভাবে প্রতি সপ্তাহে ১দিন শুনানী অনুষ্ঠিত হচ্ছে । প্রতি শুনানীতে ২ জন  স্বাক্ষী আসছে এবং স্বাক্ষ্য গ্রহন হচ্ছে।

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের মামলায় কোম্পানি পক্ষে ব্যারিস্টার উজ্জ্বল কুমার ভোঁমিক ও সিনিয়র আইনজীবী এহসানুল হক সমাজীর পক্ষে ছিলেন এডভোকেট মাসুদ। তিনি বলেন আজকে উনারা ২জন স্বাক্ষী নিয়ে এসেছেন। তাদের স্বাক্ষ্য গ্রহন ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে। একজন স্বাক্ষী তাদের ব্যাংক একাউন্টের কিছু স্টেটম্যান্ট দিয়েছেন। আমরা জানতে চাইলাম আপনি যে স্টেটম্যান্ট টা তৈরী করেছেন ?

এই সম্পর্কে আপনি কি বিস্তারিত জানেন ? আমরা বলেছি উনি যেই এলাকার তিনি সেই এলাকার স্টেটম্যান্ট তৈরী করবেন। কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের স্টেটম্যান্ট উনি তৈরী করেছেন যেটার সম্পর্কে তার ধারনা নেই। সেই এলাকার রেফারেন্স দিয়ে তিনি দাখিল করেছেন। এই বিষয়ে কোন উত্তর তিনি দিতে পারেননি। উনাদের জন্য বিধিবদ্ধ যে আইন সেই আইনে বলা আছে যে,এর একটি সার্টিফাইড কপি জমা দিতে হবে কিন্তু উনারা দিতে পারেন নাই।

উনাদের হায়ার অথরিটি যে ভাবে বলেছেন সেইভাবে উনারা জমা দিয়েছেন। আজকে আমারা ৩জনের নামে জেরা করেছি একজনের নামে এডাপ্টেড হয়েছে। অর্থাৎ তারা জেরা কে সমর্থন করেছেন। আমরা মূলত লেঃ জেনারেল হারুন অর রশিদ,মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও মোহাম্মদ হোসেন এর নামে জেরা কররেছি এবং ফারাহ দিবার পক্ষে এডাপ্টেড করে নেওয়া হয়েছে।

ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।
ডেসটিনির বিনিয়োগকারী ও ক্রেতা-পরিবেশকদের কিছু অংশ। ছবিঃ দৈনিক ডেসটিনি ।

আজ শুনানীতে আদালতে উপস্থিত ছিলেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন,পরিচালক ফারাহ দিবা।

ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন ও ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয় ।

রাজধানীর কলাবাগান থানায় এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুই মামলায় মোট চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। দুই মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৫৩। ডেসটিনি-২০০০ লিঃ এর এমডি মোহাম্মদ রফিকুল আমিনসহ ১২ জনের নাম দুটি মামলাতেই রয়েছে।

আসামিদের মধ্যে আগে থেকেই কারাগারে আছেন মোহাম্মদ হোসেন ও মোহাম্মদ রফিকুল আমিন, ফারাহ দিবাহ । এই মামলায় জামিনে আছেন ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাবেক সেনাপ্রধান লেঃ জেনারেল হারুন-অর রশিদ ।