ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৬ হাজার মোট্রক টন চিংড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা

দেশের সাদা সোনা খ্যাত বাগদা চিংড়ির চাষের মৌসুম প্রায় শেষের দিকে। চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে সাতক্ষীরা জেলায় চিংড়ির উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২৬ হাজার মোট্রক টন। যার বাজারমূল্য ধরা হয়েছে ২ হাজার ৩৪০ কোটি টাকার ওপরে। ইতিমধ্যে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৮০ শতাংশ অর্জিত হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর।
দেশে মোট রফতানিজাত বাগদা চিংড়ির সিংহভাগ উৎপাদন হয় উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরায়। গত মৌসুমে জেলায় বাগদা চিংড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ হাজার মেট্রিক টন থাকলেও অর্জিত হয়েছিল ২৪ হাজার ৬০০ টনের মতো। এ হিসাবে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে এক হাজার টন। তবে এখন পর্যন্ত জেলার লবণ পানির ঘেরগুলোয় যে পরিমাণ বাগদা চিংড়ি দেখা যাচ্ছে, তাতে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে মৎস্য বিভাগ।ষ

২৬ হাজার মোট্রক টন চিংড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা

আপডেট সময় ০৯:২৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩
দেশের সাদা সোনা খ্যাত বাগদা চিংড়ির চাষের মৌসুম প্রায় শেষের দিকে। চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে সাতক্ষীরা জেলায় চিংড়ির উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২৬ হাজার মোট্রক টন। যার বাজারমূল্য ধরা হয়েছে ২ হাজার ৩৪০ কোটি টাকার ওপরে। ইতিমধ্যে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৮০ শতাংশ অর্জিত হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর।
দেশে মোট রফতানিজাত বাগদা চিংড়ির সিংহভাগ উৎপাদন হয় উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরায়। গত মৌসুমে জেলায় বাগদা চিংড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ হাজার মেট্রিক টন থাকলেও অর্জিত হয়েছিল ২৪ হাজার ৬০০ টনের মতো। এ হিসাবে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে এক হাজার টন। তবে এখন পর্যন্ত জেলার লবণ পানির ঘেরগুলোয় যে পরিমাণ বাগদা চিংড়ি দেখা যাচ্ছে, তাতে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে মৎস্য বিভাগ।ষ