ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আজ নতুন দফার আলোচনা শুরু হবে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে রাস্তায় নামলেন হাজারো ইসরায়েলি

জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার জন্য হামাসের সঙ্গে চুক্তির দাবিতে ইসরায়েলে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। গতকাল শনিবার (৪ মে) রাতে তেল আবিবের বিভিন্ন সড়কে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা। তারা নেতানিয়াহু ও সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। খবর বিবিসি

তেল আবিবে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিক্ষোভকারীরা যুদ্ধবিরোধী স্লোগান দেন। বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সংঘাত দীর্ঘায়িত করার জন্য অভিযুক্ত করেন।

গতকাল মিসরে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের একটি প্রতিনিধিদল যুদ্ধবিরতির উদ্যোগের মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এমন প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলে বিক্ষোভ হলো।

হামাস বলেছে, আলোচনায় এখন পর্যন্ত নতুন কোনো অগ্রগতি নেই। তবে আজ রোববার (৫ মে) নতুন দফার আলোচনা শুরু হবে।

মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় আলোচকেরা কায়রোয় আবার আলোচনা শুরু করেছেন। জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় ইসরায়েলের হামলা থামানো নিয়েই এ আলোচনা। চুক্তিটি অস্থায়ী, নাকি স্থায়ী হবে, সে বিষয়ে সমঝোতা আটকে আছে বলে মনে হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েল হামলা চালায়। হামলাকালে তারা ২৫২ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে ১২৮ জন এখনো জিম্মি আছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৩৪ জন মারা গেছেন বলে ধারণা করা হয়।

তেল আবিবে গতকালের বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন নাটালি এলডোর নামের এক ইসরায়েলি। নাটালি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি চুক্তির দাবিতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। জীবিত, মৃতসহ সব জিম্মিকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এই সরকার পরিবর্তন করতে হবে।

তেল আবিবের কিরিয়া সামরিক ঘাঁটিতে জড়ো হওয়া কিছু বিক্ষোভকারী প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিকে ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে অভিযুক্ত করেন। এ ছাড়া অন্যরা যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানান।

আজ নতুন দফার আলোচনা শুরু হবে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে রাস্তায় নামলেন হাজারো ইসরায়েলি

আপডেট সময় ০৪:৫১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪

জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার জন্য হামাসের সঙ্গে চুক্তির দাবিতে ইসরায়েলে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। গতকাল শনিবার (৪ মে) রাতে তেল আবিবের বিভিন্ন সড়কে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা। তারা নেতানিয়াহু ও সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। খবর বিবিসি

তেল আবিবে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিক্ষোভকারীরা যুদ্ধবিরোধী স্লোগান দেন। বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সংঘাত দীর্ঘায়িত করার জন্য অভিযুক্ত করেন।

গতকাল মিসরে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের একটি প্রতিনিধিদল যুদ্ধবিরতির উদ্যোগের মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এমন প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলে বিক্ষোভ হলো।

হামাস বলেছে, আলোচনায় এখন পর্যন্ত নতুন কোনো অগ্রগতি নেই। তবে আজ রোববার (৫ মে) নতুন দফার আলোচনা শুরু হবে।

মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় আলোচকেরা কায়রোয় আবার আলোচনা শুরু করেছেন। জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় ইসরায়েলের হামলা থামানো নিয়েই এ আলোচনা। চুক্তিটি অস্থায়ী, নাকি স্থায়ী হবে, সে বিষয়ে সমঝোতা আটকে আছে বলে মনে হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েল হামলা চালায়। হামলাকালে তারা ২৫২ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে ১২৮ জন এখনো জিম্মি আছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৩৪ জন মারা গেছেন বলে ধারণা করা হয়।

তেল আবিবে গতকালের বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন নাটালি এলডোর নামের এক ইসরায়েলি। নাটালি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি চুক্তির দাবিতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। জীবিত, মৃতসহ সব জিম্মিকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এই সরকার পরিবর্তন করতে হবে।

তেল আবিবের কিরিয়া সামরিক ঘাঁটিতে জড়ো হওয়া কিছু বিক্ষোভকারী প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিকে ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে অভিযুক্ত করেন। এ ছাড়া অন্যরা যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানান।