ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
দুই কর্নেল গ্রেপ্তার

জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। তবে এমন ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করার দাবি করেছে ইউক্রেন। এনিয়ে ইউক্রেনের দুইজন নিরাপত্তা কর্মকর্তাকে আটক করা হয়েছে। ইউক্রেনের সিকিউরিটি সার্ভিসের (এসবিইউ) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সিএনএন। 

এসবিইউ আজ মঙ্গলবার বলেছে, ইউক্রেনের সরকারি সুরক্ষা বিভাগ দুইজন কর্নেলকে আটক করেছে। এই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাশিয়ার কাছে গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগও আনা হয়েছে।

এসবিইউ-এর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, অভিযুক্ত দুই কর্নেল রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবির চরদের একটি নেটওয়ার্কের সদস্য। তারা জেলেনস্কির দেহরক্ষীদের মধ্যে এমন লোক খুঁজছিলেন, যারা জেলেনস্কিকে জিম্মি করে হত্যা করবেন। তবে এমন প্লট নস্যাৎ করে দেওয়া হয়েছে।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত টানা ৮০৩ দিনের মধ্যে দেশ দুইটির যুদ্ধ চলছে। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনো লক্ষণ নেই। উল্টো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুইটির মধ্যে সংঘাতের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।

দুই কর্নেল গ্রেপ্তার

জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র

আপডেট সময় ০৭:৪৩:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। তবে এমন ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করার দাবি করেছে ইউক্রেন। এনিয়ে ইউক্রেনের দুইজন নিরাপত্তা কর্মকর্তাকে আটক করা হয়েছে। ইউক্রেনের সিকিউরিটি সার্ভিসের (এসবিইউ) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সিএনএন। 

এসবিইউ আজ মঙ্গলবার বলেছে, ইউক্রেনের সরকারি সুরক্ষা বিভাগ দুইজন কর্নেলকে আটক করেছে। এই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাশিয়ার কাছে গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগও আনা হয়েছে।

এসবিইউ-এর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, অভিযুক্ত দুই কর্নেল রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবির চরদের একটি নেটওয়ার্কের সদস্য। তারা জেলেনস্কির দেহরক্ষীদের মধ্যে এমন লোক খুঁজছিলেন, যারা জেলেনস্কিকে জিম্মি করে হত্যা করবেন। তবে এমন প্লট নস্যাৎ করে দেওয়া হয়েছে।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত টানা ৮০৩ দিনের মধ্যে দেশ দুইটির যুদ্ধ চলছে। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনো লক্ষণ নেই। উল্টো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুইটির মধ্যে সংঘাতের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।