ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা মুখ্য ভূমিকা রাখবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান। আমাদের সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা অন্যতম মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) এর ৬১তম কনভেনশন উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বছরের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য প্রকৌশল ও প্রযুক্তি’ যথার্থ হয়েছে। এবারের জাতীয় সেমিনারের বিষয়বস্তু হচ্ছে- ‘দি ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফর্মিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’। এটা আমাদের সরকার ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ এবং ‘রূপকল্প-২০৪১’ ও ‘ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়ন সহায়ক হবে বলে তিনি মনে করেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ, গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, আইসিটি খাতের উন্নয়ন, তেল-গ্যাস-কয়লাসহ প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রকৌশলীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।

সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা মুখ্য ভূমিকা রাখবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:৪০:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান। আমাদের সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীরা অন্যতম মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) এর ৬১তম কনভেনশন উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বছরের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য প্রকৌশল ও প্রযুক্তি’ যথার্থ হয়েছে। এবারের জাতীয় সেমিনারের বিষয়বস্তু হচ্ছে- ‘দি ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফর্মিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’। এটা আমাদের সরকার ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ এবং ‘রূপকল্প-২০৪১’ ও ‘ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়ন সহায়ক হবে বলে তিনি মনে করেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ, গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, আইসিটি খাতের উন্নয়ন, তেল-গ্যাস-কয়লাসহ প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রকৌশলীরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হব, ইনশাআল্লাহ।