ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সীমা অক্সিজেন প্লান্ট বিস্ফোরণের নিহতরা পাচ্ছেন দশ লক্ষ টাকা

সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন কারখানার প্লান্ট বিস্ফোরণে আহত ও নিহত পরিবারের মধ্যে এক কোটি ১৮ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলা কার্যালয়ের হলরুমে মালিক পক্ষ থেকে এ সহায়তা তুলে দেয়া হয়।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাহাদাত  হোসেনের সভাপতিত্বে চেক প্রদান পূর্ব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন  চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো: মাসুদ কামাল।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন সীতাকুণ্ড প্রেস  ক্লাবের সভাপতি সৌমিত্র চক্রবর্তী, ওসি তোফায়েল আহমেদ, সীমা গ্রুপের  ম্যানেজার ইফতেখার উদ্দিন রুবেল, কৃষি কর্মকর্তা মো: হাবিবুল্লাহ ও  যুবকর্মকর্তা শাহ আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাসুদ কামাল বলেন,  ‘বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের  উপস্থিতে কারখানার মালিক মো: মামুন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যে সফল  আলোচনা হয়। এই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের বিষয়ে  কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণে একমত হয়।’
তিনি আরো জানান, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিহত  সাতজনের পরিবারকে নগদ ১০ লাখ টাকা। যাদের অঙ্গহানি হয়েছে তাদেরকে পাঁচ লাখ  টাকা এবং আহতদেরকে দুই লাখ টাকা করে দেয়া হবে।
এছাড়াও আহত কর্মচারীর প্রত্যেকে  চিকিৎসাচলাকালীন সময়ে মাসিক বেতন পাবেন এবং সুস্থ হয়ে কর্মস্থলে যোগদান  করবেন। নিহত পরিবারের সদস্যগণ চাইলে সীমা গ্রুপে চাকরির সুযোগ পাবেন।  অনুষ্ঠান শেষে নিহত ও আহত পরিবারের মাঝে চেকগুলো তুলে দেয়া হয়।

One attachment • Scanned by Gmail

সীমা অক্সিজেন প্লান্ট বিস্ফোরণের নিহতরা পাচ্ছেন দশ লক্ষ টাকা

আপডেট সময় ০১:০৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩

সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন কারখানার প্লান্ট বিস্ফোরণে আহত ও নিহত পরিবারের মধ্যে এক কোটি ১৮ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলা কার্যালয়ের হলরুমে মালিক পক্ষ থেকে এ সহায়তা তুলে দেয়া হয়।
সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাহাদাত  হোসেনের সভাপতিত্বে চেক প্রদান পূর্ব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন  চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো: মাসুদ কামাল।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন সীতাকুণ্ড প্রেস  ক্লাবের সভাপতি সৌমিত্র চক্রবর্তী, ওসি তোফায়েল আহমেদ, সীমা গ্রুপের  ম্যানেজার ইফতেখার উদ্দিন রুবেল, কৃষি কর্মকর্তা মো: হাবিবুল্লাহ ও  যুবকর্মকর্তা শাহ আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাসুদ কামাল বলেন,  ‘বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের  উপস্থিতে কারখানার মালিক মো: মামুন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যে সফল  আলোচনা হয়। এই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের বিষয়ে  কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণে একমত হয়।’
তিনি আরো জানান, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিহত  সাতজনের পরিবারকে নগদ ১০ লাখ টাকা। যাদের অঙ্গহানি হয়েছে তাদেরকে পাঁচ লাখ  টাকা এবং আহতদেরকে দুই লাখ টাকা করে দেয়া হবে।
এছাড়াও আহত কর্মচারীর প্রত্যেকে  চিকিৎসাচলাকালীন সময়ে মাসিক বেতন পাবেন এবং সুস্থ হয়ে কর্মস্থলে যোগদান  করবেন। নিহত পরিবারের সদস্যগণ চাইলে সীমা গ্রুপে চাকরির সুযোগ পাবেন।  অনুষ্ঠান শেষে নিহত ও আহত পরিবারের মাঝে চেকগুলো তুলে দেয়া হয়।

One attachment • Scanned by Gmail