ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাঁচ আড়তকে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে।

বেশি দামে পণ্য বিক্রি, মূল্য তালিকা না থাকা এবং ক্রয়–বিক্রয় রশিদ না রাখার দায়ে ৫ আড়তকে  চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ভোগ্যপণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। গতকাল বুধবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলা অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার  এন্টারপ্রাইজকে ১০ হাজার টাকা, হাজী জসিম ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা, এফসি ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা, আল মদিনা ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা এবং আল্লাহর দানকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানে ভোজ্যতেল, চাল,  চিনি , পেঁয়াজ, খেঁজুর, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য তালিকা, বেচাকেনার রশিদ পরীক্ষা করা হয়।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক বলেন, বাজারে বিভিন্ন দোকানে জরিমানা করার পাশাপাশি পুরো মাস জুড়ে মনিটরিং অব্যাহত থাকবে। এছাড়াও বাজারে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ীর মধ্যে মধ্যস্ততাকারী একটা সিন্ডিকেট আছে, যারা পণ্যের দাম বৃদ্ধিতে অনেকাংশে দায়ী। এদের মাধ্যমে একটা পণ্যের দাম বিভিন্ন হাত বদল হয়ে দাম বাড়তে থাকে। এই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে এদের ট্রেড লাইসেন্স চেকসহ পরবর্তীতে এদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, রমজনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে মহানগর ও উপজেলায় ৪০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। ইতিমধ্যে আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্যে ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে মিটিং করেছি। আমরা এর সুফলও পাচ্ছি। চাহিদা অনুযায়ী বাজারে পণ্য সরবরাহ চলমান রয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।

পাঁচ আড়তকে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে।

আপডেট সময় ০৭:৩৪:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩
বেশি দামে পণ্য বিক্রি, মূল্য তালিকা না থাকা এবং ক্রয়–বিক্রয় রশিদ না রাখার দায়ে ৫ আড়তকে  চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ভোগ্যপণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। গতকাল বুধবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলা অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার  এন্টারপ্রাইজকে ১০ হাজার টাকা, হাজী জসিম ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা, এফসি ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা, আল মদিনা ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা এবং আল্লাহর দানকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানে ভোজ্যতেল, চাল,  চিনি , পেঁয়াজ, খেঁজুর, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য তালিকা, বেচাকেনার রশিদ পরীক্ষা করা হয়।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক বলেন, বাজারে বিভিন্ন দোকানে জরিমানা করার পাশাপাশি পুরো মাস জুড়ে মনিটরিং অব্যাহত থাকবে। এছাড়াও বাজারে পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ীর মধ্যে মধ্যস্ততাকারী একটা সিন্ডিকেট আছে, যারা পণ্যের দাম বৃদ্ধিতে অনেকাংশে দায়ী। এদের মাধ্যমে একটা পণ্যের দাম বিভিন্ন হাত বদল হয়ে দাম বাড়তে থাকে। এই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে এদের ট্রেড লাইসেন্স চেকসহ পরবর্তীতে এদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, রমজনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে মহানগর ও উপজেলায় ৪০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। ইতিমধ্যে আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্যে ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে মিটিং করেছি। আমরা এর সুফলও পাচ্ছি। চাহিদা অনুযায়ী বাজারে পণ্য সরবরাহ চলমান রয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।